লেখক কাজী নজরুল ইসলামের ‘মধুমালা’ নটকটিতে মধুমালা ও মদনকুমারের
চরিত্রের কথা উল্লেখ করা হয়েছে। মুধমালার প্রেমিক মদনকুমার মগরাজের সেনাপতির হাতে
বন্দি। মগরাজ এই ছেলেটিকে দেখিয়ে তার ছেলে বলে পরিচয় দেন। মগরাজের আমন্ত্রণে কনে দেখতে
এসেছে পাত্রপক্ষ। তার কৃৎসিত ছেলের জায়গায় বঙ্গেশ্বরের জামাই বানানো হয় ঘণ্টা কয়েকের জন্য
মদনকুমারকে। পাত্রপক্ষ তার বাবার নাম জিজ্ঞাসা করলে পিতা রাজাধিরাজ পার্বত্য চট্টগ্রামের অধীশ্বর
শ্রীল শ্রীচক্র সেন বলে পরিচয় দেয়। বিবাহের দিন স্থির হয়ে যায়। বর সেজে বাসরঘরে ঢুকে মদনকুমার। এর ফল
কী—বইটি
পড়লে মূল রহস্য জানতে পারবেন পাঠক।