লেখক বীথি
চট্টোপাধ্যায়ের ‘রুপোর ক্রুশ’ গ্রন্থটি মূলত
ভ্রমণবিষয়ক রচনা। লেখার
ক্যাম্পাস বিস্তৃত হয়েছে মানুষ, মানবিকতা, প্রকৃতি। তার অজানা রহস্যোন্মুচনে ইচ্ছাশক্তির
প্রবলতা, সাহসী লেখনীর তীক্ষ্ণ ফলায়
বিদ্ধ করে পাঠকপ্রাণ।বইটির একটি অভিজ্ঞতা এমন-“আট-ন’বছরের
ফুটফুটে একটি ছেলে আমার
দিকে দৌড়ে এল। হাতে
রুপোর ছোট্ট একটা ক্রুশ। ক্রুশটা আমার হাতে দিয়ে
বলল-
‘ইট ইজ ইয়োরস, টেক ইট মাদার।’ ক্রুশটা আমার
হাতে দিয়ে বিদ্যুৎ গতিতে
দৌড়ে চলে গেল।” প্রাণবন্ত
ভাষায় লেখা এ বইটি
পাঠ করলে যেন দৃশ্যকল্প
ভেসে ওঠে চোখে।